প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে
নীলফামালী জেলার অন্তর্গত ডিমলা উপজেলাধীন 09 নং টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের ডাকঘরঃ টেপাখড়িবাড়ী এর আওতাভুক্ত পূর্ব খড়িবাড়ী গ্রামের 02 নং ওয়ার্ডে ডালিয়া রংপুর মহাসড়ক এর কাছাকাছি তিস্তা নদীর উত্তর প্রান্তে একটি দুর্গম চর এলাকায় টেপাখড়িবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত ।
ইহা 01/01/1995 ইং সালে মোঃ আব্দুর রশিদ মুন্সি সাহেব জমিদাতা এবং মোঃ আজিজার রহমান সাংবাদিক সহ স্থানীয় জনগনের আর্থিক সহযোগীতায় টেপাখড়িবাড়ী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় নামে 01/01/1997 ইং সালে অনুমোদন পায়। পরবর্তীতে 2012 সালে প্রতিষ্ঠানটি টেপাখড়িবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠা লাভে করে।
প্রতিষ্ঠাকালে বিদ্যালয়টিতে মিশুক সৌহার্দ নামক NGO এর অর্থায়নে 3 রুম বিশিষ্ট আধাপাকা ঘর তৈরী করা হয়। পরবর্তীতে স্থানীয় এমপি মহোদয়ের সহযোগীতায় ষাট ফিট বিশিষ্ট একটি আধাপাকা ভবন তৈরী করা হয়। তারপর নিজস্ব অর্থায়নে দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট একটি অফিসরুম তৈরী করা হয়।
দীর্ঘদিন টিনসেড ভবনে ক্লাস চলিতে থাকিলে গত 2018-19 অর্থ বছরে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক 03 রুম বিশিষ্ট 4 তলা ফাউন্ডেশনের 01 তলা পাকা ভবন গড়ে ওঠে। যাহা এখনও 01 তলায় রহিয়াছে। টেপাখড়িবাড়ী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার প্রাক্কালে প্রায় 150 জন ছাত্র/ছাত্রী অধ্যয়ন করিতেছিল।
বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে 541 জন ছাত্র/ছাত্রী অধ্যয়ন করিতেছে।প্রতিষ্ঠানটি অত্যন্ত সুনামের সহিত পরিচালিত হইয়া আসিতেছে। নিয়মিত কমিটি গঠন বোর্ড কর্তৃক অনুমোদন যথাসময়ে সম্পন্ন করা হয়।
প্রতিষ্ঠানটি শুরুরপর থেকে বর্তমান পর্যন্ত 01 জন দক্ষ এবং অভিজ্ঞ প্রধান শিক্ষিকা জনাবা ফাতেমা খাতুন সাহেবার নেতৃত্বে বিদ্যালয়টি সুন্দর ও সুশৃংঙ্খলভাবে পরিচালিত হইয়া আসিতেছে।
বর্তমানে প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষিকা ও সহকারী প্রধান শিক্ষক , 09 জন সহকারী শিক্ষক, একজন অফিস সহকারী এবং 5জন 4র্থ শ্রেণির কর্মচারীসহ সর্বমোট 15 জন শিক্ষক/ শিক্ষিকা ও কর্মচারী এমপিওভুক্ত আছেন।
বর্তমান অর্থবছরে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা সাহেবা 1তলা ভবনটিকে উপরে আরও 3 তলা ভবনে রুপান্তরিত করার জন্য শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে আবেদন করিয়াছেন ।
আবেদনটি মঞ্জুর হইলে এবং 4 তলা ভবনে রুপান্তরিত হইলে ভবিষ্যত প্রতিষ্ঠানটিকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে রুপান্তরিত করার জোড় পদক্ষেপ গ্রহনের ব্যবস্থা করা হইবে ইনশা-আল্লাহ।